Wellcome to National Portal
স্থানীয় সরকার বিভাগ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৭ নভেম্বর ২০২১

অর্জন

      বর্তমান সরকারের বিগত প্রায় দশ বছরে স্থানীয় সরকার বিভাগ, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন কার্যক্রমের অগ্রগতি ও অর্জন

 

  • স্থানীয় সরকার ব্যবস্থার উন্নয়ন। জনগণের সুবিধা প্রাপ্তির ব্যবস্থাকে আধুনিকায়ন।
  • যোগাযোগ ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে বিগত ১০ বছরে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে ১,৯২,৭৩৯.৬৭ কোটি টাকা ব্যায়ে ৩১১ টি প্রকল্প গ্রহন ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে। যার মধ্যে ২৪,৬০৯.২৫ কোটি টাকা ব্যায়ে জানুয়ারী/২০০৯ এ ৪৪ টি  Carried Over  প্রকল্প রয়েছে।
  • ২০০৯ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত  পর্যন্ত ৫৫,২১২  কিলোমিটার সড়ক পাকা ও নির্মাণ করা হয়েছে।
  • সারা দেশে ৩,৩৪,৩৪১  মিটার ব্রীজ ও কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে। যার মধ্যে ১০০ মিটারের বড় ব্রীজ ৪১,৫৫২ মিটার ।
  • ১৭৭ টি উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ ও সম্প্রসারণ করা হয়েছ।
  • ১,৫৩১  টি ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ করা হয়েছে।
  • ২,১৩৪ টি গ্রোথ সেন্টার ও হাটবাজার উন্নয়ন করা হয়েছে।
  • ৭৮৫ টি  সাইক্লোন সেন্টার নির্মাণ ও পুনঃনির্মাণ করা হয়েছে।
  • ১০৫০.৫০ কিলোমিটার বাঁধ পুনঃনির্মাণ ও উন্নয়ন এবং ১,২৫৩ টি পানি সম্পদ অবকাঠামো ও রেগুলেটর নির্মাণ করা হয়েছে।
  • শহরাঞ্চলে ৫,৭৬৪ কিঃমিঃ সড়ক ও ফুটপাথ নির্মাণ, ৩,৭৬৮ কিঃমিঃ সড়ক মেরামত, ২৯৫৮ কিলোমিটার ড্রেণ নির্মাণ  এবং ৭,৩৩৭ মিটার ব্রিজ ও কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে।
  • পৌর অঞ্চলে ২৯ টি বাস ও ট্রাক টার্মিণাল নির্মাণ করা হয়েছে।
  • গ্রামীণ ও পৌর জনপদে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ ও স্বাস্থসম্মত স্যানিটেশন নিশ্চিতে বিগত ১০ বছরে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের মাধ্যমে  ১২,২৪৬.০০  কোটি টাকা ব্যায়ে ৪৭ টি প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
  • বিগত ১০ বছরে স্যানিটেশনের জাতীয় কভারেজ ৯৯%-এ  উন্নীত হয়েছে।
  • সারা দেশে ৩.০৩ লক্ষ  পানির উৎস নির্মাণ করা হয়েছে।
  • ১,১৭০ টি উৎপাদক নলকূপ স্থাপন করা হয়েছে।
  • ১৪৩ টি পুকুর খনন ও পুনঃখনন করা হয়েছে।
  • ১৪৭ টি পানি শোধনাগার করা হয়েছে।
  • ১৩,৪৯৩  কিঃ মিঃ নতুন পাইপ লাইন স্থাপন ও প্রতিস্থাপন করা হয়েছে।
  • ৫৩ টি উচ্চ জলাধার স্থাপনের মাধ্যমে পানি সরবরাহ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
  • স্বাস্থসম্মত স্যানিটেশন নিশ্চিতে ৭.২৪ লক্ষ  স্বল্প মূল্যের স্যানিটারী  ল্যাট্রিন ও ৪৫৪৪ টি পাবলিক ও কমিউনিটি টয়লেট স্থাপন করা হয়েছে।
  • ২২৬ টি গ্রাম রুরাল পাইপড ওয়াটার এর কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
  • ৩৯,৩০০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিরাপদ পানির উৎস নির্মাণ করা হয়েছে।
  • ২৮,৫০০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ওয়াশ ব্লক নির্মাণ করা হয়েছে।
  • ঢাকা ওয়াসা ২৩০ কোটি লিটার পানির চাহিদার বিপরীতে ২৪৫ কোটি লিটার পানি উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করেছে।
  • ১ হাজার ৭ শত ৫৯ কোটি টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম ওয়াসার মাধ্যমে কর্ণফুলী পানি সরববরাহ প্রকল্পের আওতায় ‘শেখ হাসিনা পানি শোধনাগার নির্মাণ’ করা হয়েছে ।
  • খুলনা ওয়াসার পানি সরবরাহ লাইন ২২৭ কিঃ মিঃ থেকে  ২৯০ কিঃ মিঃ এ উন্নীত করা হয়েছে। খুলনা মহানগরীতে পানি উৎপাদন ও সরবরাহের পরিমান ২০০৯ সালের ৯  কোটি লিটার হতে বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৮ সালে ১১.৯ কোটি লিটারে উন্নীত হয়েছে।
  • ২০১০ সালে  রাজশাহী ওয়াসা প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। রাজশাহী ওয়াসা দৈনিক ৭ কোটি ৪০ লক্ষ লিটার পানি উৎপাদনে সক্ষমতা অর্জন করেছে।
  • স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯, স্থানীয় সরকার (উপজেলা পরিষদ) (সংশোধন) আইন, ২০১১, জেলা পরিষদ (সংশোধন) আইন, ২০১৬, স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) আইন, ২০০৯, প্রণয়ন , উপজেলা পরিষদ, জেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদের সক্ষমতা বৃদ্ধির  জন্য ৪০টি বিধিমালা প্রণয়ন  করা হয়েছে ।
  • পল্লী অবকাঠামো উন্নয়নে ২০১১ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ইউনিয়ন পরিষদসমূহের অনুকুলে ৩৬১৭.০৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
  • ওয়ার্ড সভার মাধ্যমে স্থানীয় জনসাধারণের মতামতের ভিত্তিতে প্রকল্প গ্রহণ, উন্মুক্ত বাজেট সভা, নিয়মিত অডিটের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হয়েছে।
  • প্রত্যেকটি ইউনিয়ন পরিষদে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার স্থাপনের মাধ্যমে তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর সেবাসমূহকে জনগণের দোরগোড়ায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
  • প্রযুক্তি নির্ভর বিভিন্ন সেবা স্বল্প খরচে ও স্বল্প সময়ে জনগণের কাছে পৌছে দেয়ার লক্ষ্যে দেশের সকল ইউনিয়নে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। এসব সেন্টার থেকে জনগণ ১১২ ধরনের সেবা গ্রহণ করছে।
  • নতুন ০৫টি সিটি কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠা (নারায়ণগঞ্জ, কুমিল্লা, রংপুর, গাজীপুর ও ময়মনসিংহ) করা হয়েছে । ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে বিভক্ত করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে বিভক্ত করা হয়েছে। ময়মনসিংহ সিটি কর্পোারেশন ঘোষণা করা হয়েছে।
  • নগরবাসীকে উন্নত নাগরিক সেবা প্রদানের লক্ষ্যে  ২৮ জুন ২০১৬ তারিখে জারীকৃত এস,আর,ও নং ২০১-আইন ২০১৬ মূলে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকা সন্নিহিত ০৮(আট) টি ইউনিয়নে এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এলাকা সন্নিহিত ০৮(আট) টি ইউনিয়নে সিটি কর্পোরেশন এলাকা সম্প্রসারণ করা হয়েছে।
  • ২০০৯ হতে ২০১৭ পর্যন্ত সিটি কর্পোরেশনের জন্য উন্নয়ন সহায়তা বাবদ  ১৭৫০ কোটি টাকা বরাদ্ধ প্রদান করা হয়েছে।
  • বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিভুক্ত ৩০টি প্রকল্পের মাধ্যমে সকল সিটি কর্পোরেশন ভৌত অবকাঠামো এবং সেবার মান উন্নয়ন করা হচ্ছে।
  • ২০০৯ সাল থেকে ২০১৬-১৭ অর্থবছর ২৯টি পৌরসভা গঠন করা হয়েছে। বর্তমানে দেশের পৌরসভার সংখ্যা ৩২৮টি। ২০১০ সাল থেকে এ পর্যন্ত ১৮৮টি পৌরসভার শ্রেণী উন্নীত করা হয়েছে। তম্মধ্যে ৮৪টি “খ” শ্রেণীর পৌরসভাকে “ক” শ্রেণীতে উন্নীত করা হয়েছে এবং ১০৪টি “গ” শ্রেণী পৌরসভাকে “খ” শ্রেণীতে উন্নীত করা হয়েছে। ২০০৯ থেকে ২০১৭-১৮ অর্থবছর পর্যন্ত ১৬০টি পৌরসভার ফিজিবিলিটি স্টাডি সম্পন্ন। পৌরসভার শ্রেণী উন্নীতকরণের ফলে সেবার মান ও কাজের মান উন্নত হয়েছে। ২৩৮টি পৌরসভার মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন করা হয়েছে । 
  • ২০০৯ সাল থেকে ২০১৬-১৭ অর্থবছর পর্যন্ত স্থানীয় সরকার বিভাগের পৌরসভা উন্নয়ন সহায়তা থোক বরাদ্দের অর্থে ৭৮টি পৌরসভার পৌরভবন এবং ১০টি পৌরসভার অডিটরিয়াম নির্মাণ করা হয়েছে।
  • ১১টি নতুন উপজেলা গঠন  করা হয়েছে । 
  • জেলা পরিষদসমূহকে “ক”, “খ” এবং “গ” শ্রেণীর ক্যাটাগরীতে শ্রেণী বিন্যাস করা হয়েছে।
  • স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ৬১টি জেলা পরিষদে একটি করে ডিজিটাল সেন্টার স্থাপনের কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। প্রতিটি জেলা পরিষদের নিজস্ব ওয়েবসাইট খোলার মাধ্যমে জেলা পরিষদের কার্যক্রম সম্পর্কে জনগণকে অবহিত করা হচ্ছে।
  • অক্টোবর ২০১০ থেকে রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে  অনলাইনে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন চালু করা হয়েছে । 
  • প্রবাসীদের জন্য ৪৬টি দেশে ৫৮টি দূতাবাস/মিশনে জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধন  কার্যক্রম চালু করা হয়েছে।